What Is Computer { কম্পিউটার কি? }
কম্পিউটার একটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রিক যন্ত্র । ল্যাটিন শব্দ Computare থেকে ইংরেজি Computer শব্দটির উৎপত্তি ।
Computer শব্দটির আভিধানিক অর্থ গণনা যন্ত্র বা হিসাবকরি যন্ত্র । পূর্বের কম্পিউটার দিয়ে শুধুমাত্র হিসাব-নিকাশের কাজই করা হতো। কিন্তু বর্তমান অত্যাধুনিক কম্পিউটার দিয়ে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে জটিল হিসাব-নিকাশের কাজ করা ছাড়াও বহু রকমের অনেক কাজ করা যায়।
কম্পিউটার মূলত: যোগ, বিয়োগ গুণ ভাগ ইত্যাদি কার্যাবলী সম্পাদন করা যায়। কিন্ত বর্তমান যুগে কম্পিউটারের বহুমুখী ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের সংজ্ঞা অনেক ব্যাপকতা লাভ করেছে। কোন সীমিত সংজ্ঞা দিয়ে আর কম্পিউটার গন্ডীবন্ধ করা যায় না।
ইতিহাসঃ
স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার ( ১৫৫০- ১৬১৭ ) হিসাব-নিকাশের জন্য হাতীর দাতের ছোট ছোট অংশ দিয়ে একটি যন্ত্র তৈরি করলেন যাকে নেপিয়ারের অস্থি বলা হয়। নেপিয়ারের অস্থি ছিল এনালগ বা তুলনাভিত্তিক গণনা গন্ত্র। পরবর্তীতে ফরাসী বিজ্ঞানী রেইজ প্যাচক্যাল( ১৬২৩-১৬৬২) প্রথম গণনার যন্ত্র চাকার সাহায্যে তৈরিতে সক্ষম হন। যেতেতু চাকা দুই দিকেই ঘুরানো যেত তাই যোগ বিয়োগ করার কোন অসুবিধা হতোনা। পরবর্তী ৩০ বছর পর বিখ্যাত জার্মান গণিতবিদ লিবনিজ ( Leibniz- 1646-1716) আরেকটি গণক যন্ত্র তৈবি করেন যার সাহায্যে গুন ভাগ করা যেত। তিন শতাব্দী পূর্বে বর্তমানের সমতুল্য চার ফাংশন বিশিষ্ট ক্যালকুলেটরটিও তিনি নির্মাণ করেন।
আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসাবে পরিচিত বৃটিশ নাগরিক র্চালস ব্যাবেজের ( ১৭৯২-১৮৭১) নাম স্মরন করা হয়ে থাকে। তিনি ১৮২২ সালে সরকারের অনুদানে ডিফারেন্স ইঞ্জিল বা বিয়োগ ভিত্তিক গণনা যন্ত্র তৈরি করেন। ( ada augusta lovelace) আদা আগুসতা ল্যাভল্যাচ ই পৃথিবীর প্রথাম কম্পিউটার প্রোগামার।
প্রায় ১০৩৭-৪৪ সাল পযর্ন্ত আই বি এম কোম্পানীর সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্রের হাউয়ার্ড আইফেন হারভার্ড বিশ্ববিদ্যায়ে পৃথিবীর প্রথম বৈদুতিক যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরী করেন। চার্লস ব্যাবেজের এনালাইটিক ইঞ্জিনের এ ছিল বাস্তবরূপ।
কম্পিউটারের প্রজন্মঃ
প্রথম প্রজন্মঃ ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৫৮ সাল কে কম্পিউটার কে প্রথম প্রজন্ম বলা হয়।
অইঈ ( Atanasof Barry Computer) ডঃ জন আটানাসফ। গবেষনার জন্য।
দ্বিতীয় প্রজন্মঃ ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল কে কম্পিউটার কে দ্বিতীয় প্রজন্ম বলা হয়।
স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার ( ১৫৫০- ১৬১৭ ) হিসাব-নিকাশের জন্য হাতীর দাতের ছোট ছোট অংশ দিয়ে একটি যন্ত্র তৈরি করলেন যাকে নেপিয়ারের অস্থি বলা হয়। নেপিয়ারের অস্থি ছিল এনালগ বা তুলনাভিত্তিক গণনা গন্ত্র। পরবর্তীতে ফরাসী বিজ্ঞানী রেইজ প্যাচক্যাল( ১৬২৩-১৬৬২) প্রথম গণনার যন্ত্র চাকার সাহায্যে তৈরিতে সক্ষম হন। যেতেতু চাকা দুই দিকেই ঘুরানো যেত তাই যোগ বিয়োগ করার কোন অসুবিধা হতোনা। পরবর্তী ৩০ বছর পর বিখ্যাত জার্মান গণিতবিদ লিবনিজ ( Leibniz- 1646-1716) আরেকটি গণক যন্ত্র তৈবি করেন যার সাহায্যে গুন ভাগ করা যেত। তিন শতাব্দী পূর্বে বর্তমানের সমতুল্য চার ফাংশন বিশিষ্ট ক্যালকুলেটরটিও তিনি নির্মাণ করেন।
আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসাবে পরিচিত বৃটিশ নাগরিক র্চালস ব্যাবেজের ( ১৭৯২-১৮৭১) নাম স্মরন করা হয়ে থাকে। তিনি ১৮২২ সালে সরকারের অনুদানে ডিফারেন্স ইঞ্জিল বা বিয়োগ ভিত্তিক গণনা যন্ত্র তৈরি করেন। ( ada augusta lovelace) আদা আগুসতা ল্যাভল্যাচ ই পৃথিবীর প্রথাম কম্পিউটার প্রোগামার।
প্রায় ১০৩৭-৪৪ সাল পযর্ন্ত আই বি এম কোম্পানীর সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্রের হাউয়ার্ড আইফেন হারভার্ড বিশ্ববিদ্যায়ে পৃথিবীর প্রথম বৈদুতিক যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরী করেন। চার্লস ব্যাবেজের এনালাইটিক ইঞ্জিনের এ ছিল বাস্তবরূপ।
কম্পিউটারের প্রজন্মঃ
প্রথম প্রজন্মঃ ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৫৮ সাল কে কম্পিউটার কে প্রথম প্রজন্ম বলা হয়।
অইঈ ( Atanasof Barry Computer) ডঃ জন আটানাসফ। গবেষনার জন্য।
দ্বিতীয় প্রজন্মঃ ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল কে কম্পিউটার কে দ্বিতীয় প্রজন্ম বলা হয়।
সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ :-
1. হার্ডওয়্যার,
2. সফটওয়্যার,
হার্ডওয়্যার
কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
1. * ইনপুট যন্ত্রপাতি :
1. * সিস্টেম ইউনিট :
1. * আউটপুট যন্ত্রপাতি :
সফটওয়্যার[সম্পাদনা]
সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
1. * সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে।
2. এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
0 Comments